sponsor

sponsor

Slider

Categories

Home Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Archive

Post Bottom Ad

Responsive Ads Here

Author Details

Templatesyard is a blogger resources site is a provider of high quality blogger template with premium looking layout and robust design. The main mission of templatesyard is to provide the best quality blogger templates which are professionally designed and perfectlly seo optimized to deliver best result for your blog.

Breaking

Fashion

News

Food

Sports

Food

Technology

Featured

Sponsor

ads

Videos

Text Widget

Sample Text

Contact Form

Name

Email *

Message *

Categories

Breaking News

Popular

Responsive Ads Here

Popular Posts

Recent Tube

Business

Technology

Life & style

Games

Sports

Fashion

» » ইতিহাসের ৭ ভয়ঙ্কর খুনি নারী!

ইতিহাসের ৭  ভয়ঙ্কর খুনি  নারী
মানবসভ্যতার ইতিহাসে পুরুষদের পাশাপাশি নারীরাও সমানভাবে অবদান রেখে চলেছেন। নারীরা পুরুষদের প্রেরণার উৎস হয়ে কাজ করছেন যুগ যুগ ধরে। নারীদের বলা হয়ে থাকে কোমলতা, ভালবাস ও শান্তির প্রতীক। প্রকৃতিই তাদের এই বৈশিষ্ট্যগুলো দিয়েছে। কিন্তু এই পৃথিবীতে এমন কয়েকজ নারী রয়েছেন যাদের নৃশংসতা ও হিংস্রতা হার মানিয়েছে সবকিছুকে। তাদের গল্প কেড়ে নেয় রাতের ঘুম। এমনই কয়েকজন নারীর কথা তুলে ধরা হল-
১. ওয়ানেতা হোইয়াট: 
নিউইয়র্কের এই মা বেঁচেছিলেন ১৯৪৬-১৯৯৮ পর্যন্ত। ১৯৬৫-১৯৭১ সালের মধ্যে তিনি নিজের ৫ সন্তানকে হত্যা করেন। প্রথমদিকে এই শিশুদের মৃত্যুর কারণ হিসেবে ‘সাডেন ডেথ সিনড্রোম’ মনে করা হয়। কিন্তু ১৯৯২ সালে ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি এই নারীর অশুভ মনের খবর পান। পরে ১৯৯৪ সালে জিজ্ঞাসাবাদের মুখে তিনি অপরাধ স্বীকার করেন।
২. মারিয়া সোয়ানেনবার্গ: 
এই ডাচ সিরিয়াল কিলারের জীবনকাল ছিল ১৮৩৯-১৯১৫ পর্যন্ত। নিজের পরিবারের সদস্যসহ কয়েক ডজন খুন করে গেছেন তিনি। ধারণা করা হয়, তার হাতে খুন হয় ৬০ জনের বেশি মানুষ। ১৮৮০ এর দশকে বিষাক্ত আর্সেনিকের প্রয়োগে একের পর এক মানুষ মারতে থাকেন তিনি। অসুস্থ হয়ে পড়েন ১০২ জন। মারা যান ২৭ জন। নিজের মাকেও মেরে ফেলেছিলেন আর্সেনিকের প্রয়োগে।
৩. হেলেন জেগাদো: 
এই ফ্রেঞ্চ নারী বেঁচেছিলেন ১৮০৩-১৮৫২ সালের মধ্যে। তিনিও আর্সেনিকের মাধ্যমে ৩৬ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করেন। বিশেষজ্ঞরা তাকে মানসিক বিকারগ্রস্ত বলে মনে করতেন। পরে তাকে ১৮৫২ সালে গিলোটিনের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
৪. গেসচে গটফ্রাইড: 
এই জার্মান সিরিয়াল কিলারকে জনসমক্ষে ১৮৩১ সালে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। এই নারী বিষ প্রয়োগে তার সন্তানদের, বাবা-মাকে, তার দুই স্বামী এবং এক বন্ধুকে হত্যা করেন। তিনি সেবিকা হিসেবে খুবই ভালো ছিলেন। তার এই হত্যাকাণ্ডের খবর প্রকাশের আগে সবাই তাকে ‘ব্রিমেনের দেবদূত’ বলে ডাকতেন। যাদের সেবা করতেন তাদের খাবারের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে মারতেন গেসচে।
৫. অ্যামেলিয়া ডাইয়ের: 
ব্রিটেনের এই নারীকে একটি খুনে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। কিন্তু তিনি শত শত শিশুকে মেরে ফেলিছিলেন। একটি শিশু হাসপাতালে কাজ করেতেন। সেই সুবাদে শিশুদের কাছে পেতেন। বিভিন্ন তদন্তে ধারণা করা হয়, তার হাতে ৪০০ শিশু প্রাণ হারায়। ইতিহাসের ভয়ংকরতম সিরিয়াল কিলারদের মধ্যে তিনি একজন। ১৮৯৬ সালে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
৬. দারিয়া সালতাইকোভা: 
রাশিয়ার সম্ভ্রান্ত পরিবারের এক বিকৃত মস্তিষ্কের নারী। এই নারী বেঁচে ছিলেন ১৭৩০-১৮০১ সাল পর্যন্ত। তিনি শতাধিক দাস-দাসীকে হত্যা করেন। তাকে প্রায় সময় হাঙ্গেরির ‘ব্লাড কাউন্টেস’ এর সঙ্গে তুলনা করা হয়।
৭. এলিজাবেথ বাথোরি: 
এই নারী ইতিহাসে ‘ব্লাড কাউন্টেস’ নামে কুখ্যাতি পায়। অভিজাত বংশের এই নারী ১৩৮টিরও বেশি খুনের পেছনে রয়েছেন। টানা ৬ বছর ধরে তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলে। বেরিয়ে আসে তার রোমহর্ষক জীবনের কথা। তিনি ৩৮ জন দাসীকে নিষ্ঠুর নির্যাতনের পর হত্যা করেছিলেন। ধরা পড়ার পর বাকি জীবন জেলে কাটে তার।১৫৬০-১৬১৪ সালের জীবনকাল তার। তিনি এতটাই কুখ্যাত ছিলেন যে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস বাথোরি ইতিহাসের ভয়ংকরতম নারী হত্যাকারী হিসেবে শনাক্ত করে। বিভিন্ন তদন্তের পর বলা হয়, তার হাতে আসলে সাড়ে ৬ শোর বেশি মানুষের জীবন শেষ হয়।অনেকেই বলতেন, তিনি আসলে কুমারী দাসীদের রক্তে গোসল করতেন। এভাবে তার নিষ্ঠুরতা লোকগাথায় ছড়িয়ে পড়ে। ড্রাকুলার সঙ্গে একমাত্র তাকেই তুলনা করা হয়।

‘শয়তানের বাঁকে’ বাস দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫৮জন

লাতিন আমেরিকার দেশ পেরুর রাজধানী লিমার উত্তরে পায়ামাসোর কার্ভা ডেল ডায়াব্লোত (শয়তানের বাঁক) থেকে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫৮ জনে দাঁড়িয়েছে। একটি ট্রাকের সাথে ধাক্কা খেয়ে বাসটি উপকূলীয় রাস্তার খাড়া ঢালে ছিটকে পড়ে।
মঙ্গলবার পুলিশের এক বিবৃতিতে নিহতের এ সংখ্যার কথা জানানো হয়। 

রদবদল হলো মন্ত্রিসভায়

বঙ্গভবনে শপথ নিলেন নতুন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী। শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এই শপথ পাঠ করনো হয়। সরকারের চার বছর মেয়াদের শেষ সময়ে এসে রদবদল হলো মন্ত্রিসভায়।  এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, তথ্য-প্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শাহজাহান কামাল। প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন রাজবাড়ী-১ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী কেরামত আলী। কে কোন দায়িত্ব পাবেন তা পরে জানা যাবে।

বাংলাদেশি প্রতারককে ধরিয়ে দিতে পারলে পুরস্কার

মালয়েশিয়া থেকে ৫৮ হাজার রিঙ্গিত নিয়ে উধাও প্রতারককে ধরিয়ে দিতে পারলে পুরস্কার প্রদানের ঘোষণা করেছে মালয়েশিয়া স্বনামধন্য কোম্পানি ‘বার ফ্লাই’। গত ৩১ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল ৯ ঘটিকার সময় মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের দূতামাস পাবলিকায় ‘বার ফ্লাই’ কোম্পানির লকাপথেকে মালয়েশিয়ার ৫৮ হাজার রিঙ্গিত (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১০ লক্ষ টাকা) নিয়ে মিশকাত হাসান নামক (২১) এক বাংলাদেশি প্রতারক পালিয়ে গেছে।

তার বাড়ি বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার, চকরিয়া উপজেলার, কাহারিয়া ঘোনার ০৬ নং ওয়ার্ডে। তার বাবার নাম মোহাম্মদ রুকুন উদ্দিন, মায়ের নাম ফাতেমা বুবুল। পাসপোর্ট নং বিজে ০৫৮৭৯৫৯।

টাকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি সিসি ক্যামেরায় সনাক্ত করা হয়। এই ব্যাপারে কোম্পানির মালিক মালয়েশিয়া শ্রীহারতামাস থানায় মামলা দায়ের করেন এবং কুয়ালালামপুর বাংলাদেশ দূতাবাসকেও অবহিত করেন। কেউ যদি এই প্রতারককে ধরিয়ে দিতে পারেন তাহলে কোম্পানির পক্ষ থেকে সন্ধানদাতাকে মালয়েশিয়ার (৫ হাজার রিংগিত বা বাংলাদেশি ১ লক্ষ টাকা) পুরস্কার প্রদান করা হবে।সন্ধানদাতাকে +৬০১১১১০৬০৭৯৪ এই নাম্বারে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

কিশোরকে কুপিয়ে হত্যা




কিশোরকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ওই ঘটনা ঘটে। 
নিহত সিয়াম নগরের চানমারি চতুর্থ গলি এলাকার আইনাল হকের ছেলে। তার এ বছর রূপসা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল।
খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমএম মিজানুর রহমান বলেন, সাড়ে ৭টার দিকে সিয়াম চানমারি বালুর মাঠ এলাকায় কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে গল্প করছিল। এ সময় কয়েকজন পেছন দিক থেকে এসে তাকে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সিয়ামকে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে তার মৃত্যু হয়।
ওসি মিজানুর রহমান বলেন, বিকেলের দিকে এলাকার কয়েকজন ছেলের সঙ্গে সিয়ামের ঝগড়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ওই ঝগড়া থেকেই এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।



«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply